দীপিকার সঙ্গে আমি সব কিছুই করতে পারি।
একেবারে ‘অসঙ্কোচে। ওর সঙ্গে কথা বলতে পারি, নাচতে পারি। ওর সঙ্গে যত মজা
করতে পারি, তেমনটা আর কারও সঙ্গে পারি না। এমনকী, যদি সস্তা গণপতি
বিসর্জনের নাচও প্রাণ খুলে করতে ইচ্ছে হয়, তার জন্যও একেবারে ঠিকঠাক সঙ্গী
হল দীপিকা। আমি কী চাইছি, ও একেবারে সঠিক ভাবে বুঝতে পারে। আর সে ভাবেই
সাড়াও দেয়।”
এত দিনে মুখ খুললেন রণবীর কাপূর। দীপিকা তো অনেক কিছুই বলেন এবং করেন তাঁর জন্য; সে সবের বিনিময়ে তিনি কতটা কী ফিরিয়ে দেন বা দিতে পারেন, মিডিয়ার সামনে এমন ভাবেই তুলে ধরলেন সেই হিসেব। ‘তামাশা’ ছবির প্রচারে এসে এ কথা বলছেন রণবীর।
তবে শুধুই মাধুর্য নয়, দীপিকা এবং রণবীরের সম্পর্কের মধ্যে আছে ভয়ের একটা চোরা স্রোতও! সেটা নিতান্তই রণবীরের তরফে। কেন না, দীর্ঘ বিচ্ছেদের পরে ফের এক সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে রণবীর দেখেছেন দীপিকা অনেকটাই বদলে গিয়েছে। দীপিকাকে মাঝে-মাঝে তাই তাঁর বেশ অজানাও মনে হয়। আর, সেটাই দীপিকার জন্য রণবীরের ভয় এবং সম্ভ্রমের কারণ।
“প্রথম যখন বাঁচনা অ্যায় হাসিনো ছবিতে আমরা এক সঙ্গে কাজ করি, দীপিকা তখন খুবই লাজুক ছিল। তার পর ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানিতে কাজ করতে গিয়ে দেখলাম ওর মধ্যে আগাগোড়া একটা পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে। সেই লাজুক মেয়েটা একেবারে উধাও! ওর মধ্যে সিনেমা আর জীবন দুটো নিয়েই একটা বোঝাপড়া তৈরি হয়েছে। তার সঙ্গে এসেছে নিজের শর্তে বাঁচার ক্ষমতা। খুবই দক্ষ এক অভিনেতায় পরিণত হয়েছে সে। আজকাল ওর অভিনয় দেখলে আমি ঘাবড়ে যাই! ভয় পাই, গায়ে কাঁটা দেয়। কীভাবে এত ভাল অভিনয় করে, কে জানে।
WATCH FULL MOVIE............................................................................
এত দিনে মুখ খুললেন রণবীর কাপূর। দীপিকা তো অনেক কিছুই বলেন এবং করেন তাঁর জন্য; সে সবের বিনিময়ে তিনি কতটা কী ফিরিয়ে দেন বা দিতে পারেন, মিডিয়ার সামনে এমন ভাবেই তুলে ধরলেন সেই হিসেব। ‘তামাশা’ ছবির প্রচারে এসে এ কথা বলছেন রণবীর।
তবে শুধুই মাধুর্য নয়, দীপিকা এবং রণবীরের সম্পর্কের মধ্যে আছে ভয়ের একটা চোরা স্রোতও! সেটা নিতান্তই রণবীরের তরফে। কেন না, দীর্ঘ বিচ্ছেদের পরে ফের এক সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে রণবীর দেখেছেন দীপিকা অনেকটাই বদলে গিয়েছে। দীপিকাকে মাঝে-মাঝে তাই তাঁর বেশ অজানাও মনে হয়। আর, সেটাই দীপিকার জন্য রণবীরের ভয় এবং সম্ভ্রমের কারণ।
“প্রথম যখন বাঁচনা অ্যায় হাসিনো ছবিতে আমরা এক সঙ্গে কাজ করি, দীপিকা তখন খুবই লাজুক ছিল। তার পর ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানিতে কাজ করতে গিয়ে দেখলাম ওর মধ্যে আগাগোড়া একটা পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে। সেই লাজুক মেয়েটা একেবারে উধাও! ওর মধ্যে সিনেমা আর জীবন দুটো নিয়েই একটা বোঝাপড়া তৈরি হয়েছে। তার সঙ্গে এসেছে নিজের শর্তে বাঁচার ক্ষমতা। খুবই দক্ষ এক অভিনেতায় পরিণত হয়েছে সে। আজকাল ওর অভিনয় দেখলে আমি ঘাবড়ে যাই! ভয় পাই, গায়ে কাঁটা দেয়। কীভাবে এত ভাল অভিনয় করে, কে জানে।
No comments:
Post a Comment